বাংলাদেশ পুলিশ কনস্টেবল পদে নিয়োগ সংক্রান্ত বিবিধ বিষয়ে প্রেস কনফারেন্স

বাংলাদেশ পুলিশে কনস্টেবল পদে নিয়োগের লক্ষ্যে জেলার সকল ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়াকর্মীদের সাথে নিয়ে ভর্তি ইচ্ছুক প্রার্থীদের নিয়োগ সংক্রান্ত বিবিধ বিষয়ে অবহিত করার লক্ষ্যে প্রেস কনফারেন্স করা হয়।
বাংলাদেশ পুলিশে কনস্টেবল পদে নিয়োগে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স কর্তৃক প্রণীত নিয়োগ সংক্রান্ত ভিডিও বড় পর্দায় সকলকে দেখানো হয়। যোগ্যতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে শতভাগ স্বচ্ছতার সাথে নিয়োগ সম্পন্ন করা হবে। এছাড়াও তিনি জেলা পুলিশ কর্তৃক গৃহীত নিম্নলিখিত পদক্ষেপ সম্পর্কে আলোকপাত করেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মানে জনগনের কাঙ্খিত পুলিশ বাহিনী গঠনে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ পুলিশ পরিবারের সর্বোচ্চ অভিভাবক, আমাদের স্বপ্ন যাত্রার অগ্রনায়ক, আধুনিক পুলিশের রূপকার ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ ড. বেনজীর আহমেদ বিপিএম (বার) মহোদয় পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে সর্বোচ্চ স্বচ্ছতার মাধ্যমে যোগ্য প্রার্থী নির্বাচনে নতুন নিয়ম ও পদ্ধতির প্রবর্তন করেছেন। ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ ড. বেনজীর আহমেদ বিপিএম (বার) মহোদয় নির্দেশিত স্বচ্ছতা নিশ্চিত করনে জেলা পুলিশ পটুয়াখালী নিম্নবর্ণিত কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।
১. পটুয়াখালী জেলার বিভিন্ন গুরুত্বপুর্ন স্থানে ডিজিটাল ডিভাইস এবং স্থানীয় কেবল অপারেটরের মাধ্যমে পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগের নতুন পদ্ধতি ও তথ্য প্রচার করা হবে। এ সংক্রান্তে পুলিশের বিভিন্ন স্থাপনা, থানা, ফাঁড়ি ও তদন্ত কেন্দ্রের সামনে এবং শহরের গুরুত্বপুর্ন স্থানে নতুন নিয়ম ও পদ্ধতি সম্পর্কিত বিজ্ঞপ্তি টানানো হবে।
২. কোন দালাল কিংবা প্রতারক চক্র যাতে চাকুরী প্রার্থীদের নিকট হতে প্রতারণা করে চাকুরী প্রদানের নামে টাকা পয়সা হাতিয়ে নিতে না পারে সেজন্য জেলা পুলিশ কঠোর মনিটরিং এর ব্যবস্থা করবে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে এ সংক্রান্তে অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনগত অপারেশন পরিচালনা করা হবে।
৩. দালাল, প্রতারক, তদবীরবাজ কিংবা অন্য যে কেউ যাতে চাকুরী প্রার্থীদের প্রতারিত করতে না পারে সেজন্য জেলা পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইউনিট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ সকল মোবাইল টার্গেট নম্বর সার্বক্ষণিক মনিটরিং করবে এবং আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করবে।
৪. চাকুরী প্রার্থীদের পরিবারের অস্বাভাবিক ব্যাংক লেনদেন, জমি-জমা ও মূল্যবান সম্পদ বিক্রয়, অর্থ লেনদেন ও ধার-কর্জ ইত্যাদি কঠোর ভাবে মনিটরিং করা হবে।
৫. অনেক অভিভাবক চাকুরী প্রার্থীদের সাথে মেয়েকে বিবাহ বন্ধনের প্রতিশ্ররুতিতে যৌতুক হিসেবে টাকা-পয়সা প্রদান করে থাকেন যা প্রচলিত আইনে দন্ডনীয় অপরাধ। এই বিষয়টি পুলিশী নজরদারির মধ্যে রাখা হবে।
৬. কোন চাকুরী প্রত্যাশী কারো মাধ্যমে তদবীর কিংবা অসাধু পন্থা অবলম্বন করলে সঙ্গে সঙ্গে ঐ প্রার্থীকে অযোগ্য বলে বিবেচনা করা হবে এবং চাকুরীর নিয়োগের যে কোন পর্যায়ে দুর্নীতি প্রমাণিত হলে তার নিয়োগ বাতিল করে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
৭. পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে সকল ধরণের অনৈতিক লেনদেন এবং অবৈধ তদবীর বন্ধের জন্য পটুয়াখালী জেলা পুলিশের পক্ষ হতে বিট পুলিশিং, কমিউনিটি পুলিশিং, উঠান বৈঠক, অপরাধ দমন সভার মাধ্যমে প্রচার-প্রচারণা চালানো হবে।
8. www.facebook.com/patuakhalidistrictpolice/videos/615683589397887
9. https://www.youtube.com/watch?v=24YmSAB5f20
১০. পুলিশ নিয়োগ সংক্রান্তে কোথাও কোন অনৈতিক লেন-দেন অথবা কোন অবৈধ পন্থা গ্রহনের ঘটনার তথ্য কেউ পুলিশকে প্রদান করলে তাকে পুলিশের পক্ষ হতে পুরস্কৃত করা হবে এবং তথ্য দাতার নাম পরিচয় গোপন রাখা হবে।
১১. পুলিশ নিয়োগ সংক্রান্তে অবৈধ লেন-দেন কিংবা প্রতারক চক্রকে ধরার জন্য জেলা পুলিশের বিশেষ টিম সাদা পোশাকে জেলার বিভিন্ন স্থানে নজরদারি করবে।
১২. জেলা পুলিশের তালিকাভূক্ত তদবীরবাজ/দালালদের গোয়েন্দা নজরদারির মধ্যে এনে তাদের গতি-বিধি নিবিড়ভাবে মনিটরিং করা হচ্ছে ।
১৩. মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশে ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ ড. বেনজীর আহমেদ বিপিএম (বার) মহোদয় পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগের যে নুতন প্রক্রিয়া ও পদ্ধতির প্রবর্তন করেছেন সেখানে কোন ধরনের অনিয়ম কিংবা কোন চাকুরী প্রার্থীকে বিশেষ সুবিধা প্রদানের সুযোগ নাই বিধায় সকলকে যে কোন ধরনের তদবীর কিংবা অবৈধ লেন-দেন না করার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা হচ্ছে।
১৪. পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সংক্রান্তে যে কোন ধরনের তথ্যগত সহযোগিতা প্রদানের জন্য প্রতিটি থানায় হেল্প ডেস্ক স্থাপন করা হবে।
১৫. নিয়োগ সংক্রান্তে অবৈধ লেনদেনের যে কোন তথ্য প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট থানার অফিসার ইনচার্জ কিংবা পুলিশ কন্ট্রোল রুমের ০১৩২০-১৫৬০৯৮ নম্বরে অথবা ৯৯৯ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে। প্রয়োজনে তথ্যদাতা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা কিংবা পুলিশ সুপার, পটুয়াখালী জেলা মহোদয়ের নম্বরে যোগাযোগ করতে পারবেন।
১৬. এই বিশাল কর্মযজ্ঞকে সফল করার জন্য সকল রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, মাননীয় সংসদ সদস্য, ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব, সাংবাদিক, শিক্ষকসহ সকল পেশাজীবী এবং সন্মানিত জনগণের সহযোগীতা কামনা করা হচ্ছে।
**বাংলাদেশ পুলিশ
চাকরি নয়, সেবা।"
বাংলাদেশ পুলিশে কনস্টেবল পদে নিয়োগে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স কর্তৃক প্রণীত নিয়োগ সংক্রান্ত ভিডিও বড় পর্দায় সকলকে দেখানো হয়। যোগ্যতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে শতভাগ স্বচ্ছতার সাথে নিয়োগ সম্পন্ন করা হবে। এছাড়াও তিনি জেলা পুলিশ কর্তৃক গৃহীত নিম্নলিখিত পদক্ষেপ সম্পর্কে আলোকপাত করেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মানে জনগনের কাঙ্খিত পুলিশ বাহিনী গঠনে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ পুলিশ পরিবারের সর্বোচ্চ অভিভাবক, আমাদের স্বপ্ন যাত্রার অগ্রনায়ক, আধুনিক পুলিশের রূপকার ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ ড. বেনজীর আহমেদ বিপিএম (বার) মহোদয় পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে সর্বোচ্চ স্বচ্ছতার মাধ্যমে যোগ্য প্রার্থী নির্বাচনে নতুন নিয়ম ও পদ্ধতির প্রবর্তন করেছেন। ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ ড. বেনজীর আহমেদ বিপিএম (বার) মহোদয় নির্দেশিত স্বচ্ছতা নিশ্চিত করনে জেলা পুলিশ পটুয়াখালী নিম্নবর্ণিত কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।
১. পটুয়াখালী জেলার বিভিন্ন গুরুত্বপুর্ন স্থানে ডিজিটাল ডিভাইস এবং স্থানীয় কেবল অপারেটরের মাধ্যমে পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগের নতুন পদ্ধতি ও তথ্য প্রচার করা হবে। এ সংক্রান্তে পুলিশের বিভিন্ন স্থাপনা, থানা, ফাঁড়ি ও তদন্ত কেন্দ্রের সামনে এবং শহরের গুরুত্বপুর্ন স্থানে নতুন নিয়ম ও পদ্ধতি সম্পর্কিত বিজ্ঞপ্তি টানানো হবে।
২. কোন দালাল কিংবা প্রতারক চক্র যাতে চাকুরী প্রার্থীদের নিকট হতে প্রতারণা করে চাকুরী প্রদানের নামে টাকা পয়সা হাতিয়ে নিতে না পারে সেজন্য জেলা পুলিশ কঠোর মনিটরিং এর ব্যবস্থা করবে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে এ সংক্রান্তে অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনগত অপারেশন পরিচালনা করা হবে।
৩. দালাল, প্রতারক, তদবীরবাজ কিংবা অন্য যে কেউ যাতে চাকুরী প্রার্থীদের প্রতারিত করতে না পারে সেজন্য জেলা পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইউনিট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ সকল মোবাইল টার্গেট নম্বর সার্বক্ষণিক মনিটরিং করবে এবং আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করবে।
৪. চাকুরী প্রার্থীদের পরিবারের অস্বাভাবিক ব্যাংক লেনদেন, জমি-জমা ও মূল্যবান সম্পদ বিক্রয়, অর্থ লেনদেন ও ধার-কর্জ ইত্যাদি কঠোর ভাবে মনিটরিং করা হবে।
৫. অনেক অভিভাবক চাকুরী প্রার্থীদের সাথে মেয়েকে বিবাহ বন্ধনের প্রতিশ্ররুতিতে যৌতুক হিসেবে টাকা-পয়সা প্রদান করে থাকেন যা প্রচলিত আইনে দন্ডনীয় অপরাধ। এই বিষয়টি পুলিশী নজরদারির মধ্যে রাখা হবে।
৬. কোন চাকুরী প্রত্যাশী কারো মাধ্যমে তদবীর কিংবা অসাধু পন্থা অবলম্বন করলে সঙ্গে সঙ্গে ঐ প্রার্থীকে অযোগ্য বলে বিবেচনা করা হবে এবং চাকুরীর নিয়োগের যে কোন পর্যায়ে দুর্নীতি প্রমাণিত হলে তার নিয়োগ বাতিল করে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
৭. পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে সকল ধরণের অনৈতিক লেনদেন এবং অবৈধ তদবীর বন্ধের জন্য পটুয়াখালী জেলা পুলিশের পক্ষ হতে বিট পুলিশিং, কমিউনিটি পুলিশিং, উঠান বৈঠক, অপরাধ দমন সভার মাধ্যমে প্রচার-প্রচারণা চালানো হবে।
8. www.facebook.com/patuakhalidistrictpolice/videos/615683589397887
9. https://www.youtube.com/watch?v=24YmSAB5f20
১০. পুলিশ নিয়োগ সংক্রান্তে কোথাও কোন অনৈতিক লেন-দেন অথবা কোন অবৈধ পন্থা গ্রহনের ঘটনার তথ্য কেউ পুলিশকে প্রদান করলে তাকে পুলিশের পক্ষ হতে পুরস্কৃত করা হবে এবং তথ্য দাতার নাম পরিচয় গোপন রাখা হবে।
১১. পুলিশ নিয়োগ সংক্রান্তে অবৈধ লেন-দেন কিংবা প্রতারক চক্রকে ধরার জন্য জেলা পুলিশের বিশেষ টিম সাদা পোশাকে জেলার বিভিন্ন স্থানে নজরদারি করবে।
১২. জেলা পুলিশের তালিকাভূক্ত তদবীরবাজ/দালালদের গোয়েন্দা নজরদারির মধ্যে এনে তাদের গতি-বিধি নিবিড়ভাবে মনিটরিং করা হচ্ছে ।
১৩. মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশে ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ ড. বেনজীর আহমেদ বিপিএম (বার) মহোদয় পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগের যে নুতন প্রক্রিয়া ও পদ্ধতির প্রবর্তন করেছেন সেখানে কোন ধরনের অনিয়ম কিংবা কোন চাকুরী প্রার্থীকে বিশেষ সুবিধা প্রদানের সুযোগ নাই বিধায় সকলকে যে কোন ধরনের তদবীর কিংবা অবৈধ লেন-দেন না করার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা হচ্ছে।
১৪. পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সংক্রান্তে যে কোন ধরনের তথ্যগত সহযোগিতা প্রদানের জন্য প্রতিটি থানায় হেল্প ডেস্ক স্থাপন করা হবে।
১৫. নিয়োগ সংক্রান্তে অবৈধ লেনদেনের যে কোন তথ্য প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট থানার অফিসার ইনচার্জ কিংবা পুলিশ কন্ট্রোল রুমের ০১৩২০-১৫৬০৯৮ নম্বরে অথবা ৯৯৯ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে। প্রয়োজনে তথ্যদাতা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা কিংবা পুলিশ সুপার, পটুয়াখালী জেলা মহোদয়ের নম্বরে যোগাযোগ করতে পারবেন।
১৬. এই বিশাল কর্মযজ্ঞকে সফল করার জন্য সকল রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, মাননীয় সংসদ সদস্য, ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব, সাংবাদিক, শিক্ষকসহ সকল পেশাজীবী এবং সন্মানিত জনগণের সহযোগীতা কামনা করা হচ্ছে।
**বাংলাদেশ পুলিশ
চাকরি নয়, সেবা।"