ভারতে পাচারকালে নারী-শিশুসহ উদ্ধার ১২

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচারকালে নারী-শিশুসহ ১২ বাংলাদেশিকে উদ্ধার করেছে বিজিবি।সোমবার দুপুর ও বিকালে বকচর এলাকার সীমান্তে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের উদ্ধার করা হয়। এ সময় পালিয়ে যায় দুই মানব পাচারকারী।
Advertisement
উদ্ধারকৃতরা হলেন, কয়রা উপজেলার হাতিয়ারডাঙ্গা গ্রামের শ্রী অনুপম সরকার (২৮), তার স্ত্রী পিংকী বৈরাগী (২৬), ছেলে দেবরাজ সরকার (৮), পাইকগাছা উপজেলার খড়িয়া বাসাখালী গ্রামের শচীন সানা (১৮), টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার রুমি (১৮), পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার জরিপেরচর গ্রামের সুইটি ইসলাম (২২), বাগেরহাটের মোংলা উপজেলার দক্ষিণ মালগাজী গ্রামের নুর নাহার (৪০), তার ছেলে রাজ সিকদার (১৪), মেয়ে ইশা মনি (৩), একই এলাকার সোহানা (৭), নাটোরের লালপুর থানার বাহাদিপুর গ্রামের শামীম আহমেদ (৪০) এবং একই উপজেলার আজগোরা গ্রামের নীলা মল্লিক (৩২)।
এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিজিবি জানায়, গোপন খবরে সোমবার দুপুরে আরবিজি কোম্পানীর অধীনস্থ বয়েসিং ভাসমান বিওপির টহল দল বকচর এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় ভারতে পাচারকালে ছয় বাংলাদেশিকে উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধারকৃতদের ভাষ্যমতে, ভালো চাকরি দেওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দেওয়ার কথা বলে তাদের ভারতে পাচার করছিল শ্যামনগর উপজেলার শৈলখালী গ্রামের জাহার আলীর ছেলে মো. মামুন (৩২) ও নূর আমিনের ছেলে মো. আইজুল (৩৮)।
ওই বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সোমবার বিকালে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে বিজিবির আরবিজি কোম্পানীর অধীনস্থ কৈখালী বিওপির টহল দল বকচর এলাকায় ফের অভিযান চালায়। এ সময়ও ছয় বাংলাদেশিকে উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধারকৃতদের শ্যামনগর থানায় হস্তাস্তর ও পলাতক মানব পাচারকারী চক্রের সদস্যদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএন অধিনায়ক লে. কমান্ডার সৈয়দ আব্দুর রউফ।
Advertisement
উদ্ধারকৃতরা হলেন, কয়রা উপজেলার হাতিয়ারডাঙ্গা গ্রামের শ্রী অনুপম সরকার (২৮), তার স্ত্রী পিংকী বৈরাগী (২৬), ছেলে দেবরাজ সরকার (৮), পাইকগাছা উপজেলার খড়িয়া বাসাখালী গ্রামের শচীন সানা (১৮), টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার রুমি (১৮), পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার জরিপেরচর গ্রামের সুইটি ইসলাম (২২), বাগেরহাটের মোংলা উপজেলার দক্ষিণ মালগাজী গ্রামের নুর নাহার (৪০), তার ছেলে রাজ সিকদার (১৪), মেয়ে ইশা মনি (৩), একই এলাকার সোহানা (৭), নাটোরের লালপুর থানার বাহাদিপুর গ্রামের শামীম আহমেদ (৪০) এবং একই উপজেলার আজগোরা গ্রামের নীলা মল্লিক (৩২)।
এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিজিবি জানায়, গোপন খবরে সোমবার দুপুরে আরবিজি কোম্পানীর অধীনস্থ বয়েসিং ভাসমান বিওপির টহল দল বকচর এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় ভারতে পাচারকালে ছয় বাংলাদেশিকে উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধারকৃতদের ভাষ্যমতে, ভালো চাকরি দেওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দেওয়ার কথা বলে তাদের ভারতে পাচার করছিল শ্যামনগর উপজেলার শৈলখালী গ্রামের জাহার আলীর ছেলে মো. মামুন (৩২) ও নূর আমিনের ছেলে মো. আইজুল (৩৮)।
ওই বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সোমবার বিকালে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে বিজিবির আরবিজি কোম্পানীর অধীনস্থ কৈখালী বিওপির টহল দল বকচর এলাকায় ফের অভিযান চালায়। এ সময়ও ছয় বাংলাদেশিকে উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধারকৃতদের শ্যামনগর থানায় হস্তাস্তর ও পলাতক মানব পাচারকারী চক্রের সদস্যদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএন অধিনায়ক লে. কমান্ডার সৈয়দ আব্দুর রউফ।