শিশুকে ধর্ষণের পর কুপিয়ে হত্যা, মরদেহ লুকাতে গিয়ে ‘ধর্ষক’ আটক

রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলায় আট বছরের একটি শিশুকে ধর্ষণের পর ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে মরদেহ বালু চাপা দেওয়া হয়েছে।
পালিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয় জনতা ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত ফজলু মিয়াকে (৪৫) ধরে পুলিশে দিয়েছেন।
সেই সঙ্গে অভিযুক্ত ব্যক্তির বাড়িঘর ভাঙচুর ও গাছপালা কেটে ফেলেছেন গ্রামবাসী।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গেলে জনরোষে পড়েন মিঠাপুকুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বক্কর সিদ্দিক।
বোরবার (১১ মে) বেলা আড়াইটার দিকে রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার বালুয়া মাসিমপুর ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, রোববার মিঠাপুকুর উপজেলার বুজরুক সন্তোষপুর শ্রীপুর এলাকার মৃত নেছার উদ্দীনের ছেলে ফজলু মিয়ার বাড়ির পাশ থেকে লিচু কুড়াচ্ছিল শিশুটি। এসময় ফজলু মিয়া অনেক লিচু দেওয়ার কথা বলে শিশুটিকে ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করেন। এসময় শিশুটি চিৎকারের চেষ্টা করলে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে কুপিয়ে হত্যা করেন ফজলু। পরে মরদেহ বাড়ির বাইরে রাখা বালুর নিচে লুকিয়ে রেখে ফজলু পালানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু এসময় স্থানীয় জনতা বালুর নিচে মরদেহের কিছু অংশ দেখতে পেয়ে তাকে ধরে পুলিশে খবর দেন। একপর্যায়ে বিক্ষুব্ধ জনতা ফজলু মিয়ার বাড়িঘর ভাঙচুর করেন এবং গাছপালা কেটে ফেলেন।
এদিকে এ ঘটনা প্রসঙ্গে আপত্তিকর মন্তব্য করলে জনরোষে পড়েন মিঠাপুকুর থানার ওসি আবু বকর সিদ্দিক। একপর্যায়ে উত্তেজিত জনতা ওসিকে ধাওয়া করলে তিনি একটি বাড়িতে আশ্রয় নেন। বিক্ষুব্ধ জনতা প্রায় চার ঘণ্টা ধরে ওই বাড়িতে তাকে অবরুদ্ধ করে রাখেন।
দীর্ঘ সময় ধরে ওসি অবরুদ্ধ থাকার খবর পেয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে মাঠে নামে জেলা পুলিশ প্রশাসন।
পরে পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), সেনাবাহিনী, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ও অপরাধ তদন্ত বিভাগসহ (সিআইডি) বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের বুঝিয়ে ওসিকে উদ্ধার করেন।
পালিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয় জনতা ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত ফজলু মিয়াকে (৪৫) ধরে পুলিশে দিয়েছেন।
সেই সঙ্গে অভিযুক্ত ব্যক্তির বাড়িঘর ভাঙচুর ও গাছপালা কেটে ফেলেছেন গ্রামবাসী।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গেলে জনরোষে পড়েন মিঠাপুকুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বক্কর সিদ্দিক।
বোরবার (১১ মে) বেলা আড়াইটার দিকে রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার বালুয়া মাসিমপুর ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, রোববার মিঠাপুকুর উপজেলার বুজরুক সন্তোষপুর শ্রীপুর এলাকার মৃত নেছার উদ্দীনের ছেলে ফজলু মিয়ার বাড়ির পাশ থেকে লিচু কুড়াচ্ছিল শিশুটি। এসময় ফজলু মিয়া অনেক লিচু দেওয়ার কথা বলে শিশুটিকে ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করেন। এসময় শিশুটি চিৎকারের চেষ্টা করলে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে কুপিয়ে হত্যা করেন ফজলু। পরে মরদেহ বাড়ির বাইরে রাখা বালুর নিচে লুকিয়ে রেখে ফজলু পালানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু এসময় স্থানীয় জনতা বালুর নিচে মরদেহের কিছু অংশ দেখতে পেয়ে তাকে ধরে পুলিশে খবর দেন। একপর্যায়ে বিক্ষুব্ধ জনতা ফজলু মিয়ার বাড়িঘর ভাঙচুর করেন এবং গাছপালা কেটে ফেলেন।
এদিকে এ ঘটনা প্রসঙ্গে আপত্তিকর মন্তব্য করলে জনরোষে পড়েন মিঠাপুকুর থানার ওসি আবু বকর সিদ্দিক। একপর্যায়ে উত্তেজিত জনতা ওসিকে ধাওয়া করলে তিনি একটি বাড়িতে আশ্রয় নেন। বিক্ষুব্ধ জনতা প্রায় চার ঘণ্টা ধরে ওই বাড়িতে তাকে অবরুদ্ধ করে রাখেন।
দীর্ঘ সময় ধরে ওসি অবরুদ্ধ থাকার খবর পেয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে মাঠে নামে জেলা পুলিশ প্রশাসন।
পরে পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), সেনাবাহিনী, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ও অপরাধ তদন্ত বিভাগসহ (সিআইডি) বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের বুঝিয়ে ওসিকে উদ্ধার করেন।