স্থায়ীভাবে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে যুক্ত হচ্ছেন ২৯১ শিক্ষার্থী!
ঢাকার যানজট থেকে নগরবাসীকে স্বস্তি দিতে স্থায়ীভাবে সহযোগী হিসেবে যোগ দিতে ট্রাফিক পুলিশের সহযোগী হয়ে উঠেছেন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২৯১ জন শিক্ষার্থী। দুই শিফটে চার ঘন্টা করে ৫০০ টাকার সম্মানিতে দায়িত্ব পালন করছেন তারা, আইন মেনে চলার অনুরোধ অনেকে ভালোভাবে নিলেও কারো কারো কাছ থেকে পাচ্ছেন তিক্ত অভিজ্ঞতাও, রিকশাগুলোকে শৃঙ্খলা তে আনাই মূল চ্যালেঞ্জ বলে আখ্যায়িত করেছেন শিক্ষার্থীরা।
আরো পেশাদার ৬০০ শিক্ষার্থীকে যুক্ত করার কাজ চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ।
এদিকে রাজধানীর শাহবাগ মোরে দেখা যায় প্রখর রোদে লাবনী নামের এক শিক্ষার্থী সর্বোচ্চটুকু দিয়ে কাজ করছেন। যানজট নিরসনে, তিনি জানান এই কাজটি করতে তার ভালই লাগছে তিনি এটাকে জব হিসেবে নিয়েছেন এবং একই সাথে দেশের জন্য কিছু করতে পেরে ভীষণ গর্বিত অনুভব করছেন এবং ভবিষ্যতেও দেশের জন্য অনেক কিছু করার ইচ্ছা তাদের রয়েছে।
তার মত আরও ২৯১ জন শিক্ষার্থী ট্রাফিক পুলিশের সহযোগী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন নগরীর বিভিন্ন জায়গায় । সকাল ও বিকেল দুই শিফটে চার ঘন্টা করে কাজ করছেন তারা, ৪৫০ জনের মধ্য থেকে শারীরিক আরও বিভিন্নভাবে পরীক্ষা দিয়ে তাদেরকে উত্তীর্ণ হতে হয়েছে।
শিক্ষার্থীরা বলছেন শুধু আর্থিক লাভের জন্য নয় দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে এই কঠিন কাজে আত্মনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা।এর মধ্যে থেকে কেউ কেউ জানান অটো রিক্সা যেহেতু মেইনরোডে নিষিদ্ধ সেক্ষেত্রে অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে তাদের অনেক কষ্টের সম্মুখীন হতে হয়েছে।
আরো পেশাদার ৬০০ শিক্ষার্থীকে যুক্ত করার কাজ চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ।
এদিকে রাজধানীর শাহবাগ মোরে দেখা যায় প্রখর রোদে লাবনী নামের এক শিক্ষার্থী সর্বোচ্চটুকু দিয়ে কাজ করছেন। যানজট নিরসনে, তিনি জানান এই কাজটি করতে তার ভালই লাগছে তিনি এটাকে জব হিসেবে নিয়েছেন এবং একই সাথে দেশের জন্য কিছু করতে পেরে ভীষণ গর্বিত অনুভব করছেন এবং ভবিষ্যতেও দেশের জন্য অনেক কিছু করার ইচ্ছা তাদের রয়েছে।
তার মত আরও ২৯১ জন শিক্ষার্থী ট্রাফিক পুলিশের সহযোগী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন নগরীর বিভিন্ন জায়গায় । সকাল ও বিকেল দুই শিফটে চার ঘন্টা করে কাজ করছেন তারা, ৪৫০ জনের মধ্য থেকে শারীরিক আরও বিভিন্নভাবে পরীক্ষা দিয়ে তাদেরকে উত্তীর্ণ হতে হয়েছে।
শিক্ষার্থীরা বলছেন শুধু আর্থিক লাভের জন্য নয় দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে এই কঠিন কাজে আত্মনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা।এর মধ্যে থেকে কেউ কেউ জানান অটো রিক্সা যেহেতু মেইনরোডে নিষিদ্ধ সেক্ষেত্রে অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে তাদের অনেক কষ্টের সম্মুখীন হতে হয়েছে।