দীপু মনি গ্রেফতার, নেয়া হচ্ছে ডিবি অফিসে
সাবেক সমাজ কল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনিকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।
সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বারিধারা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
ডিবির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নিশ্চিত করে বলেন, দীপু মনিকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নেয়া হবে।
ডিবির সূত্র জানিয়েছে, চাঁদপুরে বিএনপি নেতার বাড়ি, অফিস ভাঙচুর, লুটপাট ও আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়ার মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
জানা গেছে, গত ১৫ আগস্ট চাঁদপুর মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেন পৌর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ও শহরের বাগাদী রোড হাওলাদার বাড়ির বাসিন্দা কালু হাওলাদারের ছেলে আ. রাজ্জাক হাওলাদার।
মামলার বিবরণে উল্লেখ করা হয়, গত ১৮ জুলাই রাত ৮টায় এবং ৪ আগস্ট সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনি ও তার বড় ভাই ডা. জে আর ওয়াদুদ টিপুর প্রত্যক্ষ নির্দেশে জেলা বিএনপির সভাপতি শেখ ফরিদ আহমেদ মানিকের জেএম সেনগুপ্ত রোডের মনিরা ভবন নামে বাড়িতে ১ হাজার থেকে ১২শ’ লোক দলবদ্ধ হয়ে দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে হামলা ও ভাঙচুর করে। পরে তারা ঐ ভবনে আগুন দিয়ে মূল্যবান জিনিসপত্র লুট করে নিয়ে যায়।
এর আগে, গত ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। এরপর থেকে ডা. দীপু মনিসহ দলটির অন্যান্য নেতাকর্মীরা আত্মগোপনে চলে যান।
উল্লেখ্য, এর আগে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গা থেকে গ্রেফতার হয়েছেন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু এবং সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তাদেরকে আদালতে হাজির করা হলে, আদালত প্রত্যেককে ১০ দিনের রিমান্ডে নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বারিধারা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
ডিবির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নিশ্চিত করে বলেন, দীপু মনিকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নেয়া হবে।
ডিবির সূত্র জানিয়েছে, চাঁদপুরে বিএনপি নেতার বাড়ি, অফিস ভাঙচুর, লুটপাট ও আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়ার মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
জানা গেছে, গত ১৫ আগস্ট চাঁদপুর মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেন পৌর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ও শহরের বাগাদী রোড হাওলাদার বাড়ির বাসিন্দা কালু হাওলাদারের ছেলে আ. রাজ্জাক হাওলাদার।
মামলার বিবরণে উল্লেখ করা হয়, গত ১৮ জুলাই রাত ৮টায় এবং ৪ আগস্ট সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনি ও তার বড় ভাই ডা. জে আর ওয়াদুদ টিপুর প্রত্যক্ষ নির্দেশে জেলা বিএনপির সভাপতি শেখ ফরিদ আহমেদ মানিকের জেএম সেনগুপ্ত রোডের মনিরা ভবন নামে বাড়িতে ১ হাজার থেকে ১২শ’ লোক দলবদ্ধ হয়ে দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে হামলা ও ভাঙচুর করে। পরে তারা ঐ ভবনে আগুন দিয়ে মূল্যবান জিনিসপত্র লুট করে নিয়ে যায়।
এর আগে, গত ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। এরপর থেকে ডা. দীপু মনিসহ দলটির অন্যান্য নেতাকর্মীরা আত্মগোপনে চলে যান।
উল্লেখ্য, এর আগে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গা থেকে গ্রেফতার হয়েছেন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু এবং সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তাদেরকে আদালতে হাজির করা হলে, আদালত প্রত্যেককে ১০ দিনের রিমান্ডে নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।


