চাকরি ফিরিয়ে দেওয়ার আশ্বাস আইজিপির, আন্দোলন প্রত্যাহার
আইজিপি মো. ময়নুল ইসলামের সঙ্গে বৈঠকে চাকরি ফিরে পাওয়ার আশ্বাসে আন্দোলন প্রত্যাহার করেছেন গত ১৫ বছরে নানা কারণে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা।
রোববার রাতে আইজিপি চাকরি ফেরতের আশ্বাস, মূল্যায়ন কমিটি গঠনের মাধ্যমে পুরো প্রক্রিয়া বিচার-বিশ্লেষণ করার ঘোষণা দিলে আন্দোলন স্থগিত করেন চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা।
এর আগে, সন্ধ্যা ৭টায় আন্দোলনরত পুলিশ সদস্যদের মধ্য থেকে চারজনকে ডেকে নিয়ে বৈঠক করেন আইজিপি। আন্দোলন প্রত্যাহার করে পুলিশ সদস্যরা সড়ক ছাড়লে রাত ৮টার দিকে পুলিশ সদর দফতরের সামনের সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
এর আগে, বিভাগীয় মামলা, বেআইনি আদেশ না শোনা, ডোপ টেস্টের নামে ফাঁদ, ছুটি না দেওয়ায় তর্ক করাসহ নানা কারণে গত ১৫ বছরে চাকরিচ্যুত হওয়া হাজারো পুলিশ সদস্য পুলিশ সদর দফতরের সামনে অবস্থান নেন। সদর দফতরের প্রধান ফটকসহ দুটি গেট বন্ধ করে আইজিপিসহ সব কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে রেখেছেন তারা।
দুপুর ১২টা থেকে অবস্থান নেন তারা। এরপর সন্ধ্যা ৭টার দিকে পুলিশ সদর দফতরের ভেতর থেকে চারজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আন্দোলনরত পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। পরে পুলিশ সদর দফতরে কর্মরত এডিশনাল ডিআইজি কামরুল ইসলাম দুইজন প্রতিনিধিকে আইজিপির সঙ্গে বৈঠকে বসার কথা বলেন। পরবর্তীতে আন্দোলনরত চাকরিহারা পুলিশ সদস্যদের পক্ষ থেকে চারজন সদস্য পাঠানোর ব্যাপারে অনুরোধ করা হয়।
রোববার রাতে আইজিপি চাকরি ফেরতের আশ্বাস, মূল্যায়ন কমিটি গঠনের মাধ্যমে পুরো প্রক্রিয়া বিচার-বিশ্লেষণ করার ঘোষণা দিলে আন্দোলন স্থগিত করেন চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা।
এর আগে, সন্ধ্যা ৭টায় আন্দোলনরত পুলিশ সদস্যদের মধ্য থেকে চারজনকে ডেকে নিয়ে বৈঠক করেন আইজিপি। আন্দোলন প্রত্যাহার করে পুলিশ সদস্যরা সড়ক ছাড়লে রাত ৮টার দিকে পুলিশ সদর দফতরের সামনের সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
এর আগে, বিভাগীয় মামলা, বেআইনি আদেশ না শোনা, ডোপ টেস্টের নামে ফাঁদ, ছুটি না দেওয়ায় তর্ক করাসহ নানা কারণে গত ১৫ বছরে চাকরিচ্যুত হওয়া হাজারো পুলিশ সদস্য পুলিশ সদর দফতরের সামনে অবস্থান নেন। সদর দফতরের প্রধান ফটকসহ দুটি গেট বন্ধ করে আইজিপিসহ সব কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে রেখেছেন তারা।
দুপুর ১২টা থেকে অবস্থান নেন তারা। এরপর সন্ধ্যা ৭টার দিকে পুলিশ সদর দফতরের ভেতর থেকে চারজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আন্দোলনরত পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। পরে পুলিশ সদর দফতরে কর্মরত এডিশনাল ডিআইজি কামরুল ইসলাম দুইজন প্রতিনিধিকে আইজিপির সঙ্গে বৈঠকে বসার কথা বলেন। পরবর্তীতে আন্দোলনরত চাকরিহারা পুলিশ সদস্যদের পক্ষ থেকে চারজন সদস্য পাঠানোর ব্যাপারে অনুরোধ করা হয়।