সেনানিবাসের ভেতরে বিদেশি মিশনের কোনো ব্যক্তি নেই : আইএসপিআর
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে রাজনৈতিক পট-পরিবর্তনের পর ভারতীয় হাইকমিশনের অসামরিক সদস্যদের ঢাকাসহ অন্যান্য সেনানিবাসে আশ্রয় দেয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। ভারতীয় হাই কমিশনের অনুরোধেই সেটি করা হয়। বর্তমানে সেনানিবাসের ভিতরে বিদেশি মিশনগুলোর কোনো ব্যক্তি অবস্থান করছে না। গুজবে কান না দিয়ে সকলকে ধৈর্যশীল ও সহযোগী মনোভাব প্রদর্শন করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
শনিবার (১৭ আগস্ট) আইএসপিআর-এর পরিচালক লেফট্যানেন্ট কর্নেল সামি উদ দৌলা চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আইএসপিআর জানিয়েছে, দেশব্যাপী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফলশ্রুতিতে রাজনৈতিক পট-পরিবর্তনের ফলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি হয়। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে অবস্থিত বিভিন্ন বৈদেশিক মিশনসমূহ নিরাপত্তা জোরদারের জন্য বারংবার অনুরোধ করে। সে সময় পুলিশ ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অনুপস্থিতিতে একমাত্র সক্রিয় সেনাবাহিনীর নিকট তারা ওই নিরাপত্তা প্রদানের জন্য সহায়তা চায়।
এতে বলা হয়, এ প্রেক্ষিতে, ঢাকায় অবস্থিত কূটনৈতিক এলাকা ও দূতাবাসের নিরাপত্তা বিধানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করা হয়, যা বর্তমানে চলমান রয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, উল্লেখ্য, ভারতীয় হাইকমিশনের অনুরোধে শুধু অসামরিক সদস্যগণকে ঢাকা সেনানিবাসসহ অন্যান্য সেনানিবাসে আশ্রয় প্রদান করা হয়। পাশাপাশি কিছু সংখ্যক সদস্য নিজ নিজ কনস্যুলেট ভবনে এবং বিভিন্ন হোটেলে অবস্থান করায় ওই স্থানসমূহের নিরাপত্তা প্রদান করা হয়। এ ছাড়া, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে কর্মরত কিছু সংখ্যক রাশিয়ান বিশেষজ্ঞকেও নিরাপত্তা প্রদান করা হয়।
আইএসপিআর জানিয়েছে, এ বিষয়ে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে সব তথ্যাদি প্রদান করা হয়েছে। উল্লেখ্য, বর্তমানে সেনানিবাসের অভ্যন্তরে বৈদেশিক মিশনসমূহের কোনো ব্যক্তিবর্গ অবস্থান করছে না। গুজবে কান না দিয়ে সকলকে ধৈর্যশীল ও সহযোগী মনোভাব প্রদর্শন করার জন্য আইএসপিআর-এর পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
শনিবার (১৭ আগস্ট) আইএসপিআর-এর পরিচালক লেফট্যানেন্ট কর্নেল সামি উদ দৌলা চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আইএসপিআর জানিয়েছে, দেশব্যাপী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফলশ্রুতিতে রাজনৈতিক পট-পরিবর্তনের ফলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি হয়। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে অবস্থিত বিভিন্ন বৈদেশিক মিশনসমূহ নিরাপত্তা জোরদারের জন্য বারংবার অনুরোধ করে। সে সময় পুলিশ ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অনুপস্থিতিতে একমাত্র সক্রিয় সেনাবাহিনীর নিকট তারা ওই নিরাপত্তা প্রদানের জন্য সহায়তা চায়।
এতে বলা হয়, এ প্রেক্ষিতে, ঢাকায় অবস্থিত কূটনৈতিক এলাকা ও দূতাবাসের নিরাপত্তা বিধানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করা হয়, যা বর্তমানে চলমান রয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, উল্লেখ্য, ভারতীয় হাইকমিশনের অনুরোধে শুধু অসামরিক সদস্যগণকে ঢাকা সেনানিবাসসহ অন্যান্য সেনানিবাসে আশ্রয় প্রদান করা হয়। পাশাপাশি কিছু সংখ্যক সদস্য নিজ নিজ কনস্যুলেট ভবনে এবং বিভিন্ন হোটেলে অবস্থান করায় ওই স্থানসমূহের নিরাপত্তা প্রদান করা হয়। এ ছাড়া, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে কর্মরত কিছু সংখ্যক রাশিয়ান বিশেষজ্ঞকেও নিরাপত্তা প্রদান করা হয়।
আইএসপিআর জানিয়েছে, এ বিষয়ে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে সব তথ্যাদি প্রদান করা হয়েছে। উল্লেখ্য, বর্তমানে সেনানিবাসের অভ্যন্তরে বৈদেশিক মিশনসমূহের কোনো ব্যক্তিবর্গ অবস্থান করছে না। গুজবে কান না দিয়ে সকলকে ধৈর্যশীল ও সহযোগী মনোভাব প্রদর্শন করার জন্য আইএসপিআর-এর পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।