আইনজীবীর সঙ্গে বিতণ্ডার পর ভেঙে দেওয়া হলো হাইকোর্ট বেঞ্চ
বেঞ্চ অফিসাররা অনিয়ম করে কার্যতালিকায় মামলা ওঠানো হয় অভিযোগ আনেন এক আইনজীবী। এরপর ওই আইনজীবীর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি অসৌজন্যমূলক আচরণের অভিযোগ এনে প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন করেন বেশ কয়েকজন আইনজীবী।
এরপর মঙ্গলবার বিকেলে সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে দেখা যায় ওই বেঞ্চ ভেঙে দেওয়া হয়েছে।
প্রধান বিচারপতির কাছে দেওয়া লিখিত অভিযোগে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগের মূল ভবনের ৭ নম্বর এজলাসে অবকাশকালীন এখতিয়ারাধীন শুরু থেকেই মামলার কার্যতালিকা তৈরি ও শুনানিতে ব্যাপক অনিয়ম পরিলক্ষিত হয়ে আসছে। এ বিষয়গুলো নিরসনের জন্য আইনজীবী সমিতির প্রতিনিধিদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট আদালতকে অবহিত করার পরও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি।
অভিযোগে আরও বলা হয়, মঙ্গলবার সকালে মেনশনের সময় আইনজীবীদের পক্ষে ব্যারিস্টার আশরাফ রহমান বিষয়টি আদালতের দৃষ্টিতে আনেন। তিনি আদালতকে সম্মানের সঙ্গে শুরুতেই এপোলজি প্রার্থনা করে বলেন, ‘মাননীয় আদালত আপনার আদালতের বেঞ্চ অফিসাররা অনিয়ম করে সকল জমাকৃত মামলা ঠিকমত দৈনিক কার্যতালিকায় দেননি। এতে অসংখ্য আইনজীবী বঞ্চিত হয়েছেন। ’ উত্তরে জ্যেষ্ঠ বিচারপতি ওই আইনজীবীর উদ্দেশ্যে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন। এ সময় আদালতে অবস্থানরত আইনজীবীরা বিষয়টির তীব্র প্রতিবাদ করলে তিনি এজলাস ত্যাগ করেন।
পরে বিকেলে সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে দেখা যায় বিচারপতি মো. আতাউর রহমান খান ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ ভেঙে দিয়ে বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলম ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের সমন্বয়ে বেঞ্চটি পুনর্গঠন করে দেওয়া হয়েছে।
এরপর মঙ্গলবার বিকেলে সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে দেখা যায় ওই বেঞ্চ ভেঙে দেওয়া হয়েছে।
প্রধান বিচারপতির কাছে দেওয়া লিখিত অভিযোগে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগের মূল ভবনের ৭ নম্বর এজলাসে অবকাশকালীন এখতিয়ারাধীন শুরু থেকেই মামলার কার্যতালিকা তৈরি ও শুনানিতে ব্যাপক অনিয়ম পরিলক্ষিত হয়ে আসছে। এ বিষয়গুলো নিরসনের জন্য আইনজীবী সমিতির প্রতিনিধিদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট আদালতকে অবহিত করার পরও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি।
অভিযোগে আরও বলা হয়, মঙ্গলবার সকালে মেনশনের সময় আইনজীবীদের পক্ষে ব্যারিস্টার আশরাফ রহমান বিষয়টি আদালতের দৃষ্টিতে আনেন। তিনি আদালতকে সম্মানের সঙ্গে শুরুতেই এপোলজি প্রার্থনা করে বলেন, ‘মাননীয় আদালত আপনার আদালতের বেঞ্চ অফিসাররা অনিয়ম করে সকল জমাকৃত মামলা ঠিকমত দৈনিক কার্যতালিকায় দেননি। এতে অসংখ্য আইনজীবী বঞ্চিত হয়েছেন। ’ উত্তরে জ্যেষ্ঠ বিচারপতি ওই আইনজীবীর উদ্দেশ্যে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন। এ সময় আদালতে অবস্থানরত আইনজীবীরা বিষয়টির তীব্র প্রতিবাদ করলে তিনি এজলাস ত্যাগ করেন।
পরে বিকেলে সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে দেখা যায় বিচারপতি মো. আতাউর রহমান খান ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ ভেঙে দিয়ে বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলম ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের সমন্বয়ে বেঞ্চটি পুনর্গঠন করে দেওয়া হয়েছে।